অনলাইন ডেস্ক :
জলবায়ুর অস্বাভাবিক পরিবর্তনের কারণে ভয়াবহ খরার মুখে ইউরোপ। এছাড়াও তীব্র খরার কবলে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র। ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি সংস্থার দাবি, ওই অঞ্চলে অন্তত ৫০০ বছরের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা। সংস্থাটি বলেছে, খরায় অভ্যন্তরীণ শিপিং ব্যবস্থাপনা কমেছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং নির্দিষ্ট ফসলের ফলন হ্রাস পেয়েছে। গত আগস্টের এক প্রতিবেদনে ইউরোপীয় কমিশনের তত্ত্বাবধানে ইউরোপীয় খরা পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের (ইডিও) বলেছে, মাটির আর্দ্রতা শুকিয়ে যাওয়ায় ইউরোপের ৪৭ শতাংশ সতর্কতামূলক অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ১৭ শতাংশ এলাকা সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রতিনিয়তই মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে বিশ্ব। দিন দিন বাড়ছে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা। দেখা দিচ্ছে অনাবৃষ্টি। গেল কয়েক দশকের গড় তাপমাত্রা গবেষণা করে এরই মধ্যে ২০২২ সালকে ইতিহাসের শুষ্কতম বছর হিসেবেও অভিহিত করছেন কেউ কেউ।