অনলাইন ডেস্কঃ
অভাবের সংসারে শয্যাশায়ী বাবা এবং পরিচারিকা মায়ের আয়েই কোনক্রমে দিন কাটছিল তাঁদের। কিন্তু সংসারের হাল ফেরাতে, অর্থের যোগান দিতে পড়াশুনার পাশাপাশি রাজমিস্ত্রির কাজ শুরু করেছিলেন বালুরঘাটের (Balurghat) সুজয়। আর সেই কাজ করতে করতেই রাতারাতি ভাগ্য বদলে গেল ওই যুবকের। লটারির টিকিট কাটার নেশা থাকায়, শনিবারও ৩০ টাকা দিয়ে পাঁচটি লটারির টিকিট কেটেছিল সুজয় পাহান। আর তাতেই বাজিমাৎ হয় সুজয়ের। বেঁধে যায় প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা। দুঃখের দিন এবার ফুরোবে বলে আশা করছে সুজয় এবং তাঁর পরিবার। রাজমিস্ত্রির কাজ করলেও, লটারির টিকিট কাটার নেশা ছিল সুজয়ের। আর সেই নেশার বশেই শনিবার সন্ধ্যে নাগাদ ৩০ টাকা দিয়ে পাঁচটি লটারির টিকিট কাটেন। রবিবার যথারীতি টিকিটের নম্বর মেলাতে গিয়েই, আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায় সুজয়। ভালো করে টিকিটের নম্বর মিলিয়ে দেখে, প্রথম পুরস্কার ১ কোটি টাকা তাঁরই বেঁধেছে।