যেসব কারণে দেখা দিতে পারে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়

যেসব কারণে দেখা দিতে পারে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়

অনলাইন ডেস্ক :

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় দেখা দেয়ায় গত মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) দুপুর দুপুর ২টা ৫ মিনিট থেকে দেশের অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। জাতীয় গ্রিড হচ্ছে, বাংলাদেশে একমাত্র বিদ্যুৎশক্তি সঞ্চালন গ্রিড। এটি পরিচালনা করে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। দেশে জাতীয় গ্রিড বন্ধ হয়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় একেবারে বিরল নয়। ১৯৯০ থেকে অসংখ্যবার নানা মাত্রায় ঘটনাটি ঘটেছে। তবে গত কয়েক বছর ধরে গ্রিড বিপর্যয় প্রায় বিরল। বিদ্যুৎব্যবস্থায় গ্রিড একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর অঙ্গ। নানা কারণে গ্রিড বন্ধ হয়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটতে পারে। অতি পুরোনো ও জরাজীর্ণ সঞ্চালন লাইনে (গ্রিড) যদি তার ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হয়, তাহলে গ্রিডের সার্কিট পুড়ে বিপর্যয় ঘটতে পারে। সঞ্চালন লাইনে যদি ছিদ্র দেখা দেয়, তা থেকে স্পার্ক করে গ্রিড বন্ধ হতে পারে। বিদ্যুৎ সঞ্চালনের ফ্রিকোয়েন্সিতে হেরফের হলে গ্রিড বন্ধ হতে পারে। এমন আরও অনেক কারণ রয়েছে। এমনকি চালু বা সক্রিয় অবস্থায় সঞ্চালন লাইনে কোনো পাখি বসলে কিংবা কোনো গাছ বা গাছের ডালপালা ভেঙে পড়লেও গ্রিড বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

One thought on “যেসব কারণে দেখা দিতে পারে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *