অনলাইন ডেস্ক :
পর্যটন খাতকে সমৃদ্ধ করতে রংপুর, চাঁদপুর ও কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন সুবিধা গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট উপস্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী এ কথা জানান। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের পারকি, নোয়াখালীর হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপে এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মহানন্দায় পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, পর্যটনের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখার লক্ষ্যে আমরা পঁচিশ বছর মেয়াদি পর্যটন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছি। মহাপরিকল্পনাটি বাংলাদেশের পর্যটন খাতকে পুনরুজ্জীবিত করার একটি বিস্তৃত রোডম্যাপ হিসেবে কাজ করবে। এটি বাস্তবায়িত হলে ২০৪১ সাল নাগাদ জাতীয় অর্থনীতিতে পর্যটন খাতের অবদান হবে ৪৭৭ কোটি মার্কিন ডলার।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের আর্থসামাজিক অগ্রগতি এবং দেশি-বিদেশি জনগণের ক্রমবর্ধমান চাহিদার ভিত্তিতে দেশে ইকো-ট্যুরিজম, হেরিটেজ ট্যুরিজম এবং বিজনেস ও মাইস (এমআইসিই) ট্যুরিজম বিকাশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। এ সকল ট্যুরিজম উন্নয়নের জন্য আমরা টাঙ্গুয়ার হাওড়, নিঝুম দ্বীপ, সুন্দরবনের শরণখোলায় ও পাহাড়পুরের সোমপুর মহাবিহারে পর্যটক সুবিধা এবং পদ্মা ব্রিজের মাওয়া প্রান্তে ট্যুরিজম কমপ্লেক্স নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।